
আরিফিন রিয়াদ:
প্রযুক্তির উৎকর্ষে আমরা প্রতিনিয়ত অগ্রগতির ঘোড়ায় সওয়ার হচ্ছি ঠিকই কিন্তু ঠকা যেন আমাদের পেছন পেছন ধাওয়া করে ফিরছে।প্রযুক্তির আশীর্বাদের মধ্যে ইন্টারনেট যেমন বিশ্বকে এনে দিয়েছে হাতের মুঠোয়, মাসের কাজ দিনে, দিনের কাজ মুহূর্তের মধ্যে সমাধা হচ্ছে। অভিনব সব পদ্ধতি জীবনকে করে তুলছে উপভোগ্য। অফিস-আদালতের কাজে ইন্টারনেট দিচ্ছে সহজতর কৌশলের সন্ধান।শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেটের অবদান যুগান্তকারী।জীবনের অত্যাবশ্যকীয় অনুসঙ্গের মধ্যে বিনোদনের সোনালী জগৎ মেলে ধরেছে ইন্টারনেট।কিন্তু এতো অভিনব প্রাপ্তিকে ধূলিস্যাৎ করে দিচ্ছে এর অপব্যবহার। ইন্টারনেট ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় কাজ সমাধান করার পাশাপাশি কিছু মানুষ এর ব্যাপক অপব্যবহার শুরু করেছে। বিশেষ করে ইন্ট ব্যাপকতা দিন দিন সুস্থ বিনোদনের জায়গা দখল করে নিচ্ছে।বিকৃত রুচির মানুষগুলো বুঁদ হয়ে থাকছে পর্নোগ্রাফিতে।মারাত্মক পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে শিশু কিশোরদের মধ্যে।যদিও গোটা সমাজই প্রায় পর্নোগ্রাফিতে আক্রান্ত।তারপরও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের শঙ্কা চিন্তাশীলদের ভাবিয়ে তুলেছে। ৮০ বছর আগে আইনস্টাইন বলে গেছেন_ ‘আমি ভয় পাই প্রযুক্তি হয়তো একদিন মানুষের ভাব আদান-প্রদানকে নষ্ট করে দেবে।যার ফলে পৃথিবীতে নির্বোধ একটি প্রজন্ম জন্মাবে।’ দুঃখজনকভাবে আমি আরিফিন রিয়াদ বলব যে, দেশের ৭৭ শতকরা শিশু-কিশোররা পর্নোগ্রাফিতে সময় কাটায়।পর্নো সাইটের অবাধ প্রসারতা এবং সহজলভ্যতা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে প্রায় গ্রাস করে ফেলেছে। পর্নোগ্রাফিতে অভ্যস্ত শিশু-কিশোররা হয়ে উঠছে ক্ষিপ্র মেজাজি।তারা অতি সহজেই অনৈতিক কাজেও লিপ্ত হচ্ছে। তারা বেড়ে উঠছে নীতি-নৈতিকতা বিবর্জিত চিন্তা-চেতনায়। পরিণত বয়সে এদের মধ্যে ধর্মীয় মূল্যবোধ কাজ করবে এমন আশা দুরূহ। তাই ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে এই ভয়ঙ্কর অধঃপতন থেকে রক্ষা করতে ইন্টারনেট সার্ভিসে পর্নোগ্রাফি বন্ধ করার ব্যবস্থা করা জরুরি হয়ে পড়েছে। বিটিআরসি ইচ্ছা করলে তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। তাহলে আমি আরিফিন রিয়াদের মতে ইন্টারনেটে পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে ধর্মীয় দৃষ্টিতে গুনাহ যেমন কম হবে। তেমনই সামাজিক অস্থিরতা হ্রাস পাবে।ইন্টারনেটে পর্নো সাইট!! ,,,,,,,, বিশেষ রিপোর্ট – আরিফিন রিয়াদ: প্রযুক্তির উৎকর্ষে আমরা প্রতিনিয়ত অগ্রগতির ঘোড়ায় সওয়ার হচ্ছি ঠিকই কিন্তু ঠকা যেন আমাদের পেছন পেছন ধাওয়া করে ফিরছে।প্রযুক্তির আশীর্বাদের মধ্যে ইন্টারনেট যেমন বিশ্বকে এনে দিয়েছে হাতের মুঠোয়, মাসের কাজ দিনে, দিনের কাজ মুহূর্তের মধ্যে সমাধা হচ্ছে। অভিনব সব পদ্ধতি জীবনকে করে তুলছে উপভোগ্য। অফিস-আদালতের কাজে ইন্টারনেট দিচ্ছে সহজতর কৌশলের সন্ধান।শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেটের অবদান যুগান্তকারী।জীবনের অত্যাবশ্যকীয় অনুসঙ্গের মধ্যে বিনোদনের সোনালী জগৎ মেলে ধরেছে ইন্টারনেট।কিন্তু এতো অভিনব প্রাপ্তিকে ধূলিস্যাৎ করে দিচ্ছে এর অপব্যবহার। ইন্টারনেট ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় কাজ সমাধান করার পাশাপাশি কিছু মানুষ এর ব্যাপক অপব্যবহার শুরু করেছে। বিশেষ করে ইন্টারনেটে পর্নোগ্রাফির ব্যাপকতা দিন দিন সুস্থ বিনোদনের জায়গা দখল করে নিচ্ছে।বিকৃত রুচির মানুষগুলো বুঁদ হয়ে থাকছে পর্নোগ্রাফিতে।মারাত্মক পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে শিশু কিশোরদের মধ্যে।যদিও গোটা সমাজই প্রায় পর্নোগ্রাফিতে আক্রান্ত।তারপরও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের শঙ্কা চিন্তাশীলদের ভাবিয়ে তুলেছে। ৮০ বছর আগে আইনস্টাইন বলে গেছেন_ ‘আমি ভয় পাই প্রযুক্তি হয়তো একদিন মানুষের ভাব আদান-প্রদানকে নষ্ট করে দেবে।যার ফলে পৃথিবীতে নির্বোধ একটি প্রজন্ম জন্মাবে।’ দুঃখজনকভাবে আমি আরিফিন রিয়াদ বলব যে, দেশের ৭৭ শতকরা শিশু-কিশোররা পর্নোগ্রাফিতে সময় কাটায়।পর্নো সাইটের অবাধ প্রসারতা এবং সহজলভ্যতা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে প্রায় গ্রাস করে ফেলেছে। পর্নোগ্রাফিতে অভ্যস্ত শিশু-কিশোররা হয়ে উঠছে ক্ষিপ্র মেজাজি।তারা অতি সহজেই অনৈতিক কাজেও লিপ্ত হচ্ছে। তারা বেড়ে উঠছে নীতি-নৈতিকতা বিবর্জিত চিন্তা-চেতনায়। পরিণত বয়সে এদের মধ্যে ধর্মীয় মূল্যবোধ কাজ করবে এমন আশা দুরূহ। তাই ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে এই ভয়ঙ্কর অধঃপতন থেকে রক্ষা করতে ইন্টারনেট সার্ভিসে পর্নোগ্রাফি বন্ধ করার ব্যবস্থা করা জরুরি হয়ে পড়েছে। বিটিআরসি ইচ্ছা করলে তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। তাহলে আমি আরিফিন রিয়াদের মতে ইন্টারনেটে পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে ধর্মীয় দৃষ্টিতে গুনাহ যেমন কম হবে। তেমনই সামাজিক অস্থিরতা হ্রাস পাবে।
Please follow and like us: