
নদীভাঙন ও বন্যা প্রবণ জেলা গাইবান্ধার নদীগুলোর পানি বৃদ্ধি হতে শুরুর সাথে সাথে শুরু হয়েছে নদীভাঙন। চড়ে বসবাসরত মানুষের সর্বস্ব বিলীন হয়ে যাচ্ছে নদীগর্ভে। আশ্রয়হীন অসহায় নদীভাঙন কবলিত মানুষদের দুর্দশা নিজ চোখে দেখে সর্বশান্ত মানুষগুলোর নিরাপদ আশ্রয় নিশ্চিত করতে এবং প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দিতে গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক মো. আবদুল মতিন।
তিনি শনিবার (২৯ মে) গাইবান্ধা সদর উপজেলার কামারজানি ইউনিয়নের দু’টি চর পরিদর্শন করেন। এসময় সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুর রাফিউল আলমসহ অন্যান্য উপস্থিত ছিলেন।
ইতোমধ্যে নদীভাঙনে সর্বশান্ত ৪০টি পরিবারকে খারজানিতে নিয়ে আশ্রয় দেয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসক কামারজানিতে গিয়ে ভাঙনকবলিতদের সাথে কথা বলে তাদের দুর্দশার কথা শোনেন এবং যে কোন বিপদে ভবিষ্যতে তাদের পাশে দাড়ানোর প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। পরবর্তীতে কুন্দেরপাড়া চরে ভাঙনকবলিত ১০০ পরিবারকে খাদ্যসহায়তা ও মাস্ক বিতরণ করেন এবং ভবিষ্যতে আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে সর্বস্ব হারানো মানুষগুলোর বাসস্থান নিশ্চিতের আশ্বাস দেন।