
নয়া আলো ডেস্কঃ- গত ১৫/১১/২০১৭ ইং বিকাল আনুমানিক ৫ ঘটিকায় সময় বাদী বোরহান উদ্দীন তার বাড়ীর পাশের রাস্তা দিয়ে টিউশনি করার জন্য যাবার পথে ১ আবুল হোসেন,পিতা জেবল হোসন”২:আব্দুল হাকিম/ পিতা মৃত আনু মিয়া ৩/ মোঃ নঈম উদ্দীন, পিতা : আহম্মাদ নুর।সর্ব সাং কালার পোল, থানা পটিয়া,জিলা, চট্টগ্রাম । তিন জনে মিলে বাদী বোরহান কে পথ আটকাইয়া মার ধর করা,ও অসব্য ভাষায় গালি,ও হুমকি দেবার কারনে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করেন পটিয়া থানায়।
পটিয়া থেকে মামলা তদন্ত ভার দেওয়া হয়। কালার পোল থানার এস আই আনোয়ার সাহেব কে।কিন্তুু আনোয়ার সাহেব বাদীকে কোন ইনফরমেসন না দিয়ে।হঠাৎ করে করে আসামীদের সাথে নিয়ে চলে আসে বাদী ও সাক্ষীর ঘরে। সাক্ষী নেবার জন্য।আসামী ও প্রশাসন এক সাথে দেখে।সাক্ষীরা তদন্ত অফিসারের কাছে সাক্ষী দেওয়া থেকে বিরত থাকেন।বাদী আরো অভিযোগ করেন।আসামীরা পুলিশের উপর ভর করে আমাকে এখনো ভয় এবং বিভিন্ন মামলায় জড়িয়ে দেবার পায়তারা করতেছে।আসামী আবুল হোসেন বেশ কিছু দিন আগেও তার ৩ নং বউ কে দিয়ে আমার এবং আমাদের পরিবারের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন মামলা করেন।কিন্তুু তত্ব প্রমান না থাকায়।তার বিরুদ্ধে রিপোট পেশ করেন।আসামী আবুল হোসেন বিভিন্ন মামলা আসামী হলেও তাকে বার বার জামিনে ছাড়িয়ে আনেন মৌলানা আব্দুল হাকিন, আহম্মাদ নুর,নঈম উদ্দীন গং।আবুল হোসেন এলাকার খারাপ ও দুষ্ট প্রকৃতি লোক।তাকে দিয়ে এলাকার মান সম্মান ক্ষুন্ন করে যাচ্ছে ঐ দুষ্ট লোক গুলি।তাদের অন্যায়ের প্রতিবাদ করাতে আজ আমার লেখা পড়া ও পরিবারের উপর নির্যাতন,জুলুম, চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিয়াগ করেন বাদী বোরহান উদ্দীন ও তার পরিবার।বাদী আরো অভিয়োগ করেন।কালার পোল থানার এস আই আর কোন দিন ধার্য্য না করে আমার অভিয়োগ পটিয়া আদালতে প্রেরন করেন।এই ধরনের কায্যকলাপ দেখে আমি নিরুপায় হয়ে।মাননীয় এম,পি আলহাজ্ব শামশুল চৌধুরী, পটিয়া থানার অছি নেয়ামত উল্লাহ ও দেশের সকল মানবধীকার সস্হা ও এলাকাবাসীর কাছে দাবী জানাই।আমি একজন লেখাপড়া কলেজ ছাএ হিসাবে আপানাদের কাছে দাবী জানাই।আবুল হোসেন ও তার সহযোগীদের পুনরাই তদন্ত করে আইনের আওতায় আনা হোক।আমাকে লেখাপড়া করার সুযোগ দেওয়া হোক।শিক্ষাই জাতীর মেরুদন্ড।
আমরা দুষ্ট চরিএবান লোকদের হাত থেকে মুক্তি চাই।পটিয়া থানা সাধারন ডায়রি নাম্বার,,৭৬৭ / তারিখ ১৪/১১/২০১৭.