খুলনার ডুমুরিয়ায় মাটি ফেলে রংপুর বিলের খাল দখলের অভিযোগ উঠেছে প্রভাবশালী এক ঘের ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। আমভিটা এলাকায় ১০/১২ দিন যাবত তার ঘের খননের মাটি ফেলা হচ্ছে ওই খালপাড়ে। এতে একদিকে যেমন খালের জায়গা সংকুচিত হয়ে পড়ছে অন্যদিকে বিলের পানি নিষ্কাশনে বিগ্ন সৃষ্টিসহ জলাবদ্ধতার হুমকীতে পড়েছে এলাকার মানুষ।
সরেজমিনে যেয়ে এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায়, উপজেলার ১২নং রংপুর বিলডাকাতি ও গ্রামাঞ্চলের একমাত্র পানি নিষ্কাশনের পথ হলো রংপুর থিয়ের খাল। আমভিটা গেটের মুখ থেকে উত্তর দিকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং ৩০ ফুট প্রস্থের খালটি বৃহৎ বিল ডাকাতিয়ায় গিয়ে মিশেছে। অতিগুরুত্বপূর্ণ খালটি মানবসৃষ্ট অত্যাচারে ক্রমন্বয় নিস্তেজ হয়ে পড়েছে। সম্প্রতি গত সপ্তাহ দেড় ধরে স্থানীয় বিজয় বিশ্বাস নামের এক ঘের ব্যবসায়ী ৮/১০জন লোক দিয়ে তার ঘের খনন করা মাটি ফেলে খাল দখল করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। খবর পেয়ে থুকড়া তহসিলদার ঘটনাস্থলে যেয়ে নিষেধ করলেও খালে মাটি ফেলানো অব্যাহত রয়েছে।
এ বিষয়ে ঘের ব্যবসায়ী বিজয় বিশ্বাস জানান, ঘের খনন করে মাটি বেড়ির উপর ফেলানো হচ্ছে। এতে কিছু মাটি গড়িয়ে নিচে পড়ছে সঠিক, তবে যেখানে পড়ছে সেটাও আমার রেকর্ডীয় জায়গা। অর্থাৎ খালের মধ্যেও আমার ৭/৮ হাত জায়গা পাওনা আছে। বিষয়টি দেখতে নায়েব সাহেব এসেছিলেন। আমি তাকে বুঝিয়ে বলেছি।
এ বিষয়ে থুকড়া ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কৃষ্ণপদ দাস জানান, রংপুর থিয়ের খাল পানি নিষ্কাশনে বেশ গুরুত্ববহন করে। খালটি ২৫/৩০ ফুট চওড়া এবং অন্তত ২০ কিলোমিটার লম্বা। বর্তমানে কোথাও কোথাও প্রস্থ ২০ ফুট বা তার চেয়েও কম হয়ে গেছে দখলদারদের কারণে। সম্প্রতি বিজয় বিশ্বাস নামে এক ব্যক্তি ঘের খননের মাটি তার বেড়ি বাঁধে ফেলছে আর গড়িয়ে কিছু খালে পড়ছে। এতে খালের জায়গা সংকুচিত হচ্ছে। এলাকার লোকের অভিযোগের ভিত্তিতে আমি ঘটনাস্থলে যেয়ে বিষয়টির সত্যতা পেয়েছি এবং খাল থেকে মাটি উঠিয়ে ফেলতে বলা হয়েছে।
সরেজমিনে যেয়ে এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায়, উপজেলার ১২নং রংপুর বিলডাকাতি ও গ্রামাঞ্চলের একমাত্র পানি নিষ্কাশনের পথ হলো রংপুর থিয়ের খাল। আমভিটা গেটের মুখ থেকে উত্তর দিকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং ৩০ ফুট প্রস্থের খালটি বৃহৎ বিল ডাকাতিয়ায় গিয়ে মিশেছে। অতিগুরুত্বপূর্ণ খালটি মানবসৃষ্ট অত্যাচারে ক্রমন্বয় নিস্তেজ হয়ে পড়েছে। সম্প্রতি গত সপ্তাহ দেড় ধরে স্থানীয় বিজয় বিশ্বাস নামের এক ঘের ব্যবসায়ী ৮/১০জন লোক দিয়ে তার ঘের খনন করা মাটি ফেলে খাল দখল করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। খবর পেয়ে থুকড়া তহসিলদার ঘটনাস্থলে যেয়ে নিষেধ করলেও খালে মাটি ফেলানো অব্যাহত রয়েছে।
এ বিষয়ে ঘের ব্যবসায়ী বিজয় বিশ্বাস জানান, ঘের খনন করে মাটি বেড়ির উপর ফেলানো হচ্ছে। এতে কিছু মাটি গড়িয়ে নিচে পড়ছে সঠিক, তবে যেখানে পড়ছে সেটাও আমার রেকর্ডীয় জায়গা। অর্থাৎ খালের মধ্যেও আমার ৭/৮ হাত জায়গা পাওনা আছে। বিষয়টি দেখতে নায়েব সাহেব এসেছিলেন। আমি তাকে বুঝিয়ে বলেছি।
এ বিষয়ে থুকড়া ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কৃষ্ণপদ দাস জানান, রংপুর থিয়ের খাল পানি নিষ্কাশনে বেশ গুরুত্ববহন করে। খালটি ২৫/৩০ ফুট চওড়া এবং অন্তত ২০ কিলোমিটার লম্বা। বর্তমানে কোথাও কোথাও প্রস্থ ২০ ফুট বা তার চেয়েও কম হয়ে গেছে দখলদারদের কারণে। সম্প্রতি বিজয় বিশ্বাস নামে এক ব্যক্তি ঘের খননের মাটি তার বেড়ি বাঁধে ফেলছে আর গড়িয়ে কিছু খালে পড়ছে। এতে খালের জায়গা সংকুচিত হচ্ছে। এলাকার লোকের অভিযোগের ভিত্তিতে আমি ঘটনাস্থলে যেয়ে বিষয়টির সত্যতা পেয়েছি এবং খাল থেকে মাটি উঠিয়ে ফেলতে বলা হয়েছে।
Please follow and like us: