কাজী ইফতেখারুল আলম:
দাগনভূঁঞা উপজেলায় এবারের এসএসসি পরিক্ষায় ৩১৪৪জন পরিক্ষার্থী অংশগ্রহন করে পাশ করেছে ২২৮১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৪জন। অপরদিকে মাদ্রাসার দাখিল পরিক্ষায় ৮৪৭ জন অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ৪৪৬ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে মাত্র ৪জন।
জিপিএ-৫ প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে, জাফর ইমাম বীবি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৬৯জন পরীক্ষা দিয়ে পাশ করেছে ৬১জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন। আতাতুর্ক সরকারী মডেল হাই স্কুল থেকে ২৮৫জন পরীক্ষা দিয়ে পাশ করেছে ২৩৪জন,পাশের হার ৮২.১১,জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৫জন। মমারিজপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭৭জন পরীক্ষা দিয়ে পাশ করেছে ৬২জন, পাশের হার ৮০.৫২, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন। দুধমুখা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষা দিয়েছে ১৮৪জন, পাশ করেছে ১৪২জন, পাশের হার ৭৭.১৭, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩জন।
সিলোনীয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষা দিয়েছে ২১৬ জন, পাশ করেছে ১৬৪ জন,পাশের হার ৭৫.৯৩, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১জন। বদরেরনেছা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১১৫জন পরীক্ষা দিয়ে পাশ করেছে ৮৬জন,পাশের হার ৭৪.৭৮, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন। পূর্বচন্দ্রপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষা দিয়েছে ১৪২ জন,পাশ করেছে ১০২জন, পাশের হার ৭১.৮৩,জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩জন। উত্তরআলীপুর স্কুল এন্ড কলেজ থেকে পরীক্ষা দিয়েছে ৭৩জন, পাশ করেছে ৫২জন, পাশের হার ৭১.২৩, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২জন। দাগনভূঁঞা একাডেমী থেকে পরীক্ষা দিয়েছে ১৪৫জন, পাশ করেছে ১০০জন, পাশের হার ৬৮.৯৭, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬জন। জায়লস্কর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষা দিয়েছে ১৪৬জন, পাশ করেছে ৯৪জন, পাশের হার ৬৪.৩৮, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২জন। দাগনভূঁঞা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষা দিয়েছে ২৪৭জন, পাশ করেছে ১৪৪জন, পশের হার ৫৭.৩৮, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬জন।
অপরদিকে মাদ্রাসার দাখিল পরীক্ষায় দাগনভূঁঞা আজিজিয়া ফাজিল মাদ্রসা থেকে ৮৫জন পরীক্ষা দিয়ে পাশ করেছে ৫৮জন, পাশের হার ৬৮.২৪, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪জন।
এবিষয়ে দাগনভূঁঞা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আজিজুল হক বলেন, উপজেলায় পাশের হার তুলনামূলক হারে বেড়েছে। কিন্তু মাদ্রাসা দাখিল পরীক্ষায় ফলাফল বিপর্যয় হয়েছে।