দৌলতপুর প্রতিনিধ।।
কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলার ডাংমড়কা বাজারে প্রাইভেট ক্লিনিক আরোগ্য সদনে ভুল অপারেশনে গোপালপুর বড় মসজিদ পাড়া গ্রামের নাজির উদ্দিনে স্ত্রী শাহানারা (৪৫) মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে এলাকাবাসী আশরাফুল জানান আমরা রুগিকে শুক্রবার সকালে ডাংমড়কা আরোগ্য সদন ক্লিনিকে ভর্তি করি। আনুমানিক সকাল ১০ টার দিকে ডাঃ রেজাউল হক অপারেশনে করেন । পরে সন্ধার সময় রুগির অবস্থা খারাপ হলে জরুরি রক্ত দেয় তার পরেও অবস্থা আর খারাপ হলে তারা বলেন রুগির হার্টের সমস্যা বাইরে নিয়ে যান এ মতাবস্থাতে কুষ্টিয়া হার্ট হাসপাতালে নেওয়ার সময় রুগি মারা যায় হাসপাতালে পৌছালে ডাক্তার তাকে মৃত্য ঘোষনা করেন। গত শনিবার সকালে সব কিছু গোপন করে দাফন সম্পন্ন করেন, এ বিষয়ে রুগির স্বামী নাজির জানান আমার স্ত্রীর জরায়ুতে টিউমার হয়েছিল আমি বিভিন্ন ডাক্তারের কাছে দেখালে তা ঔষদে না কমলে শুক্রবার সকালে ডাংমড়কা বাজারের ক্লিনিকে অপারেশন করাই। সকাল ১০ টার দিকে অপারেশন করলে সন্ধার দিকে রুগির অবস্থা খারাপ হয়ে যায় তখন তাড়াতাড়ি করে রক্ত দেয়। পরে রুগির অবস্থা আরও খারাপ হলে তারা বলেন রুগির হার্টের সমস্যা বাইরে নিতে হবে। তখন আমি কুষ্টিয়া হার্ট হাসপাতালে নিলে ডাক্তার তাকে মৃত্য বলে ঘোষনা করেন। তিনি আরও জানান আগে বহু ডাক্তার আমার স্ত্রীকে দেখেছে কিন্তু কেউ বলেনি হার্টের সমস্যা আছে কিন্তু অপারেশনে পর এই ডাক্তার বললো হার্টের সমস্যা। এ বিষয়ে জোরুরি রক্ত দানকারী মিন্টু দোকানদার জানান রুগির অবস্থা খারাপ হওয়ার কারনে আমাকে ডাকে আমার রক্ত পরিক্ষা করে মিলে গেলে আমি রক্ত দিই। তাকে প্রশ্ন করা হয় এটাতো ডায়াগন্ট্রিক সেন্টার না তবে কিভাবে রক্ত পরিক্ষা করলেন তখন তিনি জানান এখানে রক্ত পরিক্ষা নিয়মিত হয়। এ বিষয়ে ডাংমড়কা বাজার আরোগ্য সনদ ক্লিনিকে গেলে দেখা মিলে কিছু রুগি ও তাদের স্বজন কিন্তু নার্স বা ডাক্তার কেউ নাই। রুগির স্বজনেরা জানান ডাক্তার আসে প্রতি সপ্তাহের শুক্রবার বাকি দিন রবি নামে এক ব্যক্তি দেখাশোনা করেন। এ বিষয়ে উক্ত ক্লিনিকের পরিচ্ছন্ন কর্মি রেখা ও রানি জানান তারা মোটামুটি দেখাশোনা করেন তবে সেখানে ডিপলোমা বা নার্সিং ট্রেনিং করার কেউ নাই । তবে কিভাবে চলছে হাসপাতাল জানতে চাইলে তারা জানান এই ভাবেই চলছে। এ বিষয়ে সার্বিক দেখাশোনা করেন যে রবি সাহেব তার মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তিনি