
খাগড়াছড়ির গুইমারা উপজেলার গুইমারা ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের দূর্গম
মাইরংপাড়ায় হতদরিদ্র মিলন ত্রিপুরার বাড়ীতে সরেজমিনে গিয়ে তার সাথে কথা
বলে তার ঝুপড়ী ঘরটি খুব তারাতাড়ি পাকা ঘরে রূপান্তরিত হবে বলে আশ্বাস
প্রদান করেন,গুইমারা উপজেলার মানবিক নির্বাহী অফিসার তুষার আহমেদ।
গুইমারা উপজেলার গুইমারা ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের আওতাধীন হলেও
মাইরংপাড়াটি গুইমারা উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ও
অত্যান্ত দূর্গম এলাকা। মাটিরাঙ্গা উপজেলার দূর্গাবাড়ী দিয়ে যেতে হয় এ
পাড়াটিতে। দূর্গমপথ পাড়ি দিয়ে ১নং ওয়ার্ডের ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য হরিপদ্ধ
ত্রিপুরাকে সঙ্গীকরে মিলন ত্রিপুরার বাড়ীতে যান উপজেলা নির্বাহী অফিসার।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গুইমারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার তুষার আহমেদ বলেন,১ম
পর্যায়ে করা ঘরের তালিকায় নাম ছিল মিলন ত্রিপুরার কিন্তু দুর্গম এলাকা
বিধায় ১ম পর্যায়ে ঘর নির্মাণ করা যায়নি। দুর্গম এলাকা সত্বেও ঘর নির্মাণ
করার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে খুব দ্রুত তার ঘর নির্মাণ করার ব্যাবস্থা
করা হবে । তাৎখনাত খাদ্য শস্য ক্রয়ের জন্য ১০০০/- টাকা দেন তিনি,তাছাড়া ১
নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ৫০০/- টাকা প্রদান করেন তাকে।
উল্লেখ্য যে সম্প্রতি মিলন ত্রিপুরার দূর্দশা নিয়ে ফেইসবুকে পোষ্ট করেন
রানা ত্রিপুরা নামের একজন আর তা দেখে কোন কালক্ষেপণ না করে দ্রুত গতিতে
ব্যাবস্থা নিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার।