
“বন্ধু”
আ,স,ম আব্দুর রউফ (আশিক)
হয়তো অনেকটা পথ পাড়ি দিয়ে ও কোন রাস্তা খুজে না পেয়ে এক অচেনা জংগলে এসে পরছিল সেই শান্ত টিয়া টি।। টিয়া ভাবেছিল সে আগের মতই বাসা বেধে সুন্দর ভাবে দিন কাটাবে।।। বাসা সে বানালো ঠিকিই কিন্তু সে বাসাই তার মিত্তুর কারন হয়ে দারাবে।।। আসলে আমরা যা ভাবি যে এটা করলে এটা হবে, আসলে তা আর হয়ে ওঠে না।।।। টিয়া অবশ্য যে বনে গেছিল সে তার একটা গুন ( সূন্দর) এর জন্ন্য সবার কাছে প্রিয় হয়।। এতে সে ভাবে সেই সেরা।।। কিন্তু সে যে এখানেই যানে না তার কন্ঠে একটা ব্রিচ্রি বিরক্তি প্রকাশ পায়।।।
একদিন হল কি বনের এক বয়স্ক কাঠুরি কাঠ কাটতে গেল, সে দেখে সে যে গাছটা কাটতেছে সেটাতে এক সুন্দর টিয়া পাখির বাসা।।। টিয়া বলল ভাই এই গাছটা কাটবা না, তা না হলে আমি মারা যাব। অনেক টিয়া কথা বলতে পারে।।। কাঠুরির মায়া হল।। পরে কাঠুরি তার জন্ন্য মাঝে মাঝে খাবার নিয়ে আসত।।। বয়স্ক মানুস এমনিতেই বেশি কাজ করতে পারে না। তাই সে নিজের খাবার এর কিছু কিছু দিত।। পাখির তাতে মন ভরত না।। সে একদিন বলল কি সব আনো আমার এতটুকু খাবার এ হয় না।।। এতে কাঠুরিয়া খুব কস্ট পায়।। তবু ও সে তার জন্ন্য পরের দিন খাবার নিয়ে আসে।। পাখি বলে তোমার খাবার আর লাগবে না।। আমার কিছু বন্ধু আছে আমি ওদের সাথে থাকব।।কাঠুরিয়া বলে আমি কি তোমার বন্ধু না? জবাবে বলে, ছিলা এখন না।।। প্রয়জন সেষ তোমাকে আমার আর দরকার নেই।।। কাঠুরিয়া খুব মন খারাপ করে বারিতে আসলো।। কিন্তু একটা গুলির শব্দ সুন্তে পেল।।সে গিয়ে দ্যখে দূরে ডানায় গুলিবিদ্ধ সেই টিয়া টি পরে আছে। এবং সেবা দিয়ে সুস্থ করে তোলে আর বলে “টিয়া, সুসময়ের বন্ধু অনেকেই হয়, বিপদের বন্ধুই আসল বন্ধু”””