
যশোরের বেনাপোল কস্টমস হাউজে প্রবেশদ্বারে ফিঙ্গার প্রিন্ট চালু হয়েছে।যাদের ফিংগার প্রিন্ট কাস্টমসে এন্ট্রি আছে তারাই প্রবেশ করতে পারবে হাউজে।মেন গেটে প্রবেশে দ্বারে ফিঙ্গার মেশিনে টাচ করে ভিতরে প্রবেশ করতে হচ্ছে কমরতদের। কাস্টমস ব্যবাহারকারী সিএন্ডএফ মালিক ও কর্মচারীদের ফিঙ্গার প্রিন্ট এন্ট্রি করানো হয়েছে। এন্ট্রি করা ১৫৩০ জন আছে বলে কাস্টমস সুত্রে জানা গেছে।
জনমনে প্রশ্ন উঠেছে অনেকে ফিঙ্গার মেশিনে সংস্পর্শ করায় করোনা পজিটিভ হওয়ার আশংঙ্কা ও কোন জীবানু আছে কিনা তা নিণয়ের নেই কোন ব্যবস্থা।শরিরের তাপমাত্রা মাপার কোন মেশিন নাই।
বেনাপোল কাস্টমস গেটের প্রবেশদ্বারে রয়েছে দুটি ফিঙ্গার মেশিন। একটি সিএন্ডএফ মালিকদের অন্যটি কর্মচারীদের জন্য।
কর্তব্যরত গেটম্যান কাস্টমস সিপাই বলেন,কেউ বাইরে থেকে কাস্টমস হাউজে প্রবেশ করতে হলে এখানে ফিঙ্গার দিতে হবে। যাদের ফিঙ্গার এন্ট্রি নেই তারা প্রবেশ করতে পারবে না।যদি কেউ জরুরী ভাবে ভিতরে যেতে চাইলে কাস্টমস এর উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের অনুমতি স্বাপেক্ষে প্রবেশ করতে পারবে।