
এম.মনসুর আলীঃ
ব্যারিস্টার ড.তুরিন আফরোজ। আদালত পাড়ায় সুপরিচিত মুখ। তুরিন আফরোজকে বুদ্ধির রাণী বলা হয়। তার গ্রহণযোগ্যতা আকাশচুম্বি। তার তুখোড় বুদ্ধিমত্তার প্রসংশা আদালত পাড়ায়, মানুষের মুখে মুখে শুনেছি। তার জনপ্রিয়তা শুধু আদালত পাড়াতে নয়,বাংলার প্রতিটি সচেতন মানুষের কাছে তিনি অতি প্রিয়মুখ। ভার্চুয়াল প্লাটফর্মেও তিনি সমান জনপ্রিয়। মুহুর্তেই তার ফেসবুক ফ্যান পেজে হাজারো লাইক ,তাই প্রমাণ করে। এই স্বাধীন ভূ-খন্ডের পঁচাশি হাজার ছয়শত পঞ্চাশটি গ্রামের প্রতিটিতেই তার ভক্ত অনুরাগী রয়েছে।ব্যারিস্টার ড. তুরিন আফরোজ। একটি নাম। মুক্তিযুদ্ধ চেতনার গর্বিত শিহরণ। যিনি সদা অবিচল তার কর্তব্যনিষ্ঠায়, দেশপ্রেম চেতনায়। যার কাছে তার নিজের জীবনের চেয়েও বেশি মূল্যবান কর্তব্যনিষ্ঠা, দেশপ্রেম দেশমাতৃকার শান্তি। বিশ্বভাবুকমণ্ডলীতে তিনি যে স্থান করে নিয়েছেন তার তুলনা বোধহয় তিনি নিজেই।অসাধারণ স্মৃতিশক্তির অধিকারী ব্যারিস্টার ড.তুরিন আফরোজের জন্ম ঢাকায়। উনিশত একাত্তরে। তার পৈতৃক নিবাস নীলফামারী জেলার জলঢাকা উপজেলার চাওরাডাঙ্গি গ্রামে। তার বাবা তসলিম উদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ সরকারের কর বিভাগের উর্ধতন কর্মকর্তা ছিলেন। ড.তুরিন আফরোজ অসাধারণ মহীয়সী নারীমুক্তিবাদী,দার্শনিক,অর্থনী
তিনি একজন লেখক ও আইন গবেষক। দেশ-বিদেশের বহু জার্নালে তাঁর লেখা প্রকাশিত হয়েছে। তার গবেষণার উল্লেখযোগ্য বিষয় হল- আইন ও উন্নয়ন, যুদ্ধাপরাধ আইন, আন্তর্জাতিক আইন, সাংবিধানিক আইন ইত্যাদি।
আমার প্রিয় ব্যাক্তিত্বের দীর্ঘ তালিকায় টপ টেনের মধ্যে দুইজন হলো -বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সহকারী সিনিয়র সচিব সৈয়দা নাহিদা হাবিবা এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যায়ের সহযোগী অধ্যাপক ডা.নুজহাত চৌধূরী। আমার প্রিয় ব্যাক্তিত্বের নামের তালিকায় আর একটি নতুন নাম সংযোজন হলো- তিনি হচ্ছেন অগ্নিকন্যা ব্যারিস্টার ড. তুরিন আফরোজ।