
বিশেষ প্রতিনিধি: মোহাম্মদ জাফর উল্যাহ-
ভারত মহাদেশে ত্রিপুরা রাজ্যের,রাজধানী আগর তলায় , নেতাজী সুভাষ চন্দ্র রোডে অবস্থিত
ছাত্র বন্ধু ক্লাব, এই ক্লাবের পক্ষ থেকে ২০০৬ পূজা মন্ডল তৈরি করে আসছেন ছাত্র বন্ধু ক্লাবে সদস্যগন ৷
উক্ত ক্লাবের সভাপতি এডভোকেট তপন সাহ ও সাধারন সম্পাদক সুকান্ত কুমার সাহ এবং পূজা মন্ডলীর সভাপতি রাজীব পাল, সাধারন সম্পাদক অশোক ঘোস পূজা মন্ডলীর সাধারন সম্পাদক নয়া আলোকে জানান ২০০৬ সাল থেকে তারা ক্লাবের পক্ষ থেকে পূজার মন্ডল তৈরী করে আসছেন ৷ ইতি পূর্বে তারা আরো এক ভাব গোল্ড দিয়ে পূজা মন্ডল তৈরী করেছিলেন ৷ তখন ক্লাব ত্রিপুরা রাজ্য সরকার থেকে গোল্ডম্যাডেল পুরুস্কার পান৷ এই বার ও আসসা বাদী পূজা মন্ডললের সভাপতি কারন ত্রিপুরা রাজ্য আর কোথায়ও গোল্ড দিয়ে দেবী মুত্তি সাজানো হয় নাই৷ ক্লাবের পক্ষ থেকে ৩৫জন নিরাপ্তা কর্মী নিয়োজিত আছেন৷
“মা দুর্গার আশীবাদে সরে পডুক শান্তি ও সমৃদ্ধি”
ক্লাবের মাইক সাউন্ডে মুখোরিত করে তুলেন বার বার
” বিশ্ব বাংলা খেয়াতি আমরা করেছি অর্জন আমরা চাত্র বন্ধু ক্লাব তোমাকে জানাই হাজার সালাম নিতাই কর্মকার এখানে মন সহজ জীবন ভালবাসার রংধনু সাত রঙে সাজানো আমরা ছাত্র বন্ধু ক্লাব৷ আমাদের নেই কোন কোধ তপাত গোল্ড সাজ মা দূর্গা দেখতে আসার রইল আমন্ত্যন”
পূজার পাশাপাশি পূজাদিতে আসা লোকদের জন্য দৈনিক ভোজের ব্যবস্থা করা হয়৷ এই ক্লাবে দৈনিক প্রায় ১৫ হাজার লোকের সমাগম হয়৷ এক নজন প্রতিমা গুলোকে গোল্ড দিয়ে সাজ করেছে যে তাহা দেখে শান্তি পাইবার জন্য৷
পূজা কমিটির সাধারন সম্পাদক অশোক ঘোস জানান প্রতিমা সাজ করতে প্রায় ৪ কোটি রুপি গোল্ড ও ডায়মন্ড ব্যবহার করা হয়৷ কলকাতার গোল্ড ব্যবসাই এম,পি জুয়েলারি পক্ষ থেকে প্রতিমা সাজিয়ে দেন৷
প্রতিমা সহ এষ্টেজ তৈরী করেন ২৪ পরগনা জেলার হাবরার বাসিন্দা ইন্দজিৎ পন্দার তিনি উক্ত কাজটি শেষ করতে ৩৭লক্ষ রুপি মুজুরী নেন বলে ক্লাবের সাধারন সম্পাদক অশোক ঘোস জানান এবং লাইটিং সাজ করেছেন রাজ ইলেকট্রিক এন্ড সাউন লাইটিং বাবত খরচ ১০লক্ষ রুপি ক্লাবের সাধারন সম্পাদক অশোক ঘোস
পূজা মন্ডলের নিরাপ্তার জন্য রাজ্য সরকার চাহিদা মোতাবেক পুলিশ ও নিরাপ্তা কর্মী নিয়োগ দেন এতে পূজা কমিটি সন্তোষ প্রকাশ করেন৷
নেতাজী সুভাষ চন্দ্র রোড, অবস্থিত
ছাত্র বন্ধু ক্লাব, আগরতলা টিপুরা গোল্ড প্রতিমা দেবী সাজ প্রায় ৪ কোটি রুপির গোল্ডের ও ডায়মন্ড ব্যবহার করা হয়৷
পূজা কমিটির সাধারন সম্পাদক অশোক ঘোস আর ও জানান দশমির দিন আমরা প্রতিমা বিশর্জন করবোনা ৷ কালি পূজা শেষে যে কোন দিন করা যাবে বলেন৷ কালিপূজার জন্য পূজা মন্ডল ১০লক্ষ রুপি বিক্রয় করা যাবে বলে জানান৷