যশোরের শার্শা উপজেলায় কঠোর ভাবে সর্বাত্বক লকডাউন পালিত হচ্ছে।রাস্তায় প্রয়োজন ছাড়া কোন পথচারীকে আসতে দেয়া হচ্ছে না। নতুর করে ৭দিনের কড়াকড়ি লকডাউনের প্রথম দিন পুলিশের পাশাপাশি সেনা বাহিনী ও বিজিবি সদস্যদের টহল দিতে দেখা গেছে। বন্ধ রয়েছে দোকান-পাট ও শপিংমল। চলছে না কোন ভ্যান, রিক্সা, ইজিবাইক বা অন্য কোন মোটর যান। তবে সরকারের রাজস্ব আদায়ের স্বার্থে বন্দরে আমদানী-রফতানী বাণিজ্য প্রক্রিয়া স্বাভাবিক আছে। কাঁচা বাজার ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদী সকাল ৯ টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্রয়-বিক্রয় করতে পারবে। খাবারের দোকান, হোটেল রেস্তোরা সকাল ৮ টা থেকে রাত ৮ পর্যন্ত পার্সেলে বিক্রয় করতে পারবে।সকল প্রকার গনজমায়েত, সভা সমাবেশ ও মিছিল নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ঔষুধের দোকান, আইন শৃখংলা বাহিনী ও তাদের বহনকারী গাড়ী, সংবাদকর্মিদের গাড়ী লক ডাউনের আওতামুক্ত থাকবে। সাধারন মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মাঠে কাজ করছেন উপজেলা প্রশাসনসহ সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ ও আনসার সদস্যরা। শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মীর আলিফ রেজা জানান, উপজেলার প্রবেশ মুখে সকল সংযোগ সড়কে বাঁশের ব্যারিকেট দিয়ে সকল প্রকার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। সড়ক-মহাসড়কের ১২ পয়েন্টে বসানে হয়েছে পুলিশের নিয়ন্ত্রিত চেকপোষ্ট।