সাংবাদিকতা”নিঃসন্দেহে একটি মহান পেশা। সর্বশ্রেণির পেশাজীবিরাই এই পেশাটিকে সম্মান এবং মর্যাদা সম্পন্ন পেশা হিসেবে মূল্যায়ন করে। কিন্তু একজন সাংবাদকর্মী সমাজে নিজ কর্মে দায়িত্বে কী ধরনের জীবন অতিবাহিত করে তা অতীব রহস্যময় এবং বৈশিন্নকও বটে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে অন্যান্য পেশার তুলনায় সাংবাদিকদের মধ্যকার পার্থক্য অনেকটাই অন্যান্য পেশাজীবীদের দায়িত্ব ও কর্তব্যের সীমাবদ্ধতা সাংবাদিকদের তুলনায় অাকাশচুম্বী ব্যবধানও রয়েছে। একজন সাংবাদকর্মী বস্তনিষ্ঠ সাংগ্রহের মাধ্যমে প্রচার পর্যন্তু জীবন মৃত্যুর সম্ভাব নাময় পরিস্তির প্রতিকূলতায় পড়েতে হয়।সমাজের মানুষের সচেতনতাসহ যাবতীয় ঘটনার অগ্রকূত বা-অগ্রনায়ক সাংবাদিকরাই। সাংবাদিক যখন হরেক ধরনের বাধা বিপক্তি কাটিয়ে সংবাদটি প্রচযর করে। মানুষ তখন চায়ের চুমুকের সাথে সানন্দে তা পাঠ করে। অন্যদিকে অপরাধ জগতের হোক,বা-রাজনৈদিতিক কোন বস্তনিষ্ঠ সংবাদের জন্য তাজা প্রাণ মাটিতে লুটিয়ে পড়ারও নজির দূশ্যমান।ইতিহাসের পাতায় সত্য ন্যায়ের এই লড়াকু সৈনিক সাংবাদিক যখন অন্যায়ের সাথে অাপোষ না করে অপরাধ জগত বা-প্রভাবশালী কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্টানের বিরুদ্ধে সত্য ঘটনাটি লিখনি দিয়ে তুলে তখন কোন সংস্থা বা সংগঠন কিংবা রাষ্ট্র তাকে সাহসী সাংবাদিক “হিসেবে ভাষিত করে।অন্যদিকে সংবাদটির জন্য সুযোগ পেয়ে অাক্রমণ করে। অহত করে,অথবা পঙ্গু করে,কিংবা শরীরের যে কোন একটা ক্ষতি করে। ফলে ঐ সাংবাদিকই একদিন সমাজের মানুষের কাছে মূল্যহীন হয়ে পড়ে।অর্থের অভাবে। সাংবাদিকর পরিবারটি তখন উপার্জনক্ষম এর ফলে দিনকার খাবারও জুটাতে পারে না। কেউ ঐ সংবাদকর্মীর স্বান্তনাতো দূরের কথা খোঁজও নেয়না। প্রকৃত পক্ষে অর্থনৈতি বৈষম্যতার ফলে সংবাদকর্মী অন্যান্যদের তুলনায় মানবতার জীবন যাপন করে। এযুগও যদি ৮ হাজার বা ১২ হাজার টাকা পরিশ্রমিস ২৪ঘন্টার দায়িত্ব নিয়ে কাজ করে তাহলে স্বাভাবিক জীবন যাপন করা কষ্ট দায়ক,অার এটাই স্বাভাবিক দায়বদ্ধতা অার দায়িত্বর সীমাবদ্ধর মাপকাঠিতেই কখনোই সংবাদকর্মীর তুলনা হয় না। অনেক দায়িত্ব অার কর্তব্যর কঠিন বোঝা বহন করে স্বাবিকভাবে হাসিমুখে সংবাদকর্মীদের জীবন পরিচালনা করতে হয়।