শুক্রবার (১ নভেম্বর ২০২৪) বাদ জুমা গুইমারা মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত কর্মী সম্মেলনের প্রধান অতিথি ছিলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী’র কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও চট্টগ্রাম অঞ্চল টিম সদস্য অধ্যক্ষ আমিরুজ্জামান।বিশেষ অতিথি ছিলেন,খাগড়াছড়ি জেলা জামায়াতে ইসলামীর সাধারণ সম্পাদক মিনহাজুর রহমান। এছাড়াও বিভিন্ন জেলা উপজেলা থেকে আগম জামায়াতে ইসলামী ও ইসমালী ছাত্র শিবিরের নেতাকর্মী উপস্থিত থেকে সম্মেলনে অংশ নেয়।
এসময় কর্মী সম্মেলনের উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী গুইমারা উপজেলা জেলা শাখার সভাপতি রফিকুল ইসলাম। এছাড়াও বক্তব্য প্রদান করেন,জামায়াতে ইসলামীর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক সাজিদুর রহমান, সহ-সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান, খাগড়াছড়ি জেলা ছাত্রশিবির এর সভাপতি মাঈন উদ্দিন প্রমূখ।
কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আমিরুজ্জামান শুরুতে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে নিহত ও আহত অসংখ্যা ছাত্রজনতার আত্মবলীদান ও আত্মত্যাগকে স্মরণ করে বলেন, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা ও সকল রাজনৈতিক সংগঠনের মিলিত প্রচেষ্টায় এ দেশ পুনরায় স্বাধীনতা লাভ করেছে। তাদের এই ত্যাগ এদেশের মানুষ ভুলবে না। মহান আল্লাহ তায়ালার নিকট অসুস্থ ব্যক্তিদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করে তিনি বলেন, এদেশে বসবাসরত চাকমা, মারমা, ত্রিপুরাসহ সকল ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী এদেশেরই নাগরিক। এদেশকে সকলের ঐক্যবদ্ধতার মাধ্যমে নতুন করে তৈরি করতে হবে। কোনো ফ্যাসিবাদী সরকারকে এই দেশে আর দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসতে দেওয়া যাবে না। এদেশের প্রতিনিধি নাগরিকের জান-মাল রক্ষা করা একজন ইমানী নৈতিক ব্যক্তির দায়িত্ব উল্লেখ করে আগামী নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীকে ভোট প্রদান করার আহ্বান জানান। এছাড়াও বিভিন্ন দিকনিদের্শনা ও অমুসলিমদের জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করার আহ্বান জানান।
এসময় কর্মী সম্মেলনের উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী গুইমারা উপজেলা জেলা শাখার সভাপতি রফিকুল ইসলাম। এছাড়াও বক্তব্য প্রদান করেন,জামায়াতে ইসলামীর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক সাজিদুর রহমান, সহ-সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান, খাগড়াছড়ি জেলা ছাত্রশিবির এর সভাপতি মাঈন উদ্দিন প্রমূখ।
কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আমিরুজ্জামান শুরুতে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে নিহত ও আহত অসংখ্যা ছাত্রজনতার আত্মবলীদান ও আত্মত্যাগকে স্মরণ করে বলেন, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা ও সকল রাজনৈতিক সংগঠনের মিলিত প্রচেষ্টায় এ দেশ পুনরায় স্বাধীনতা লাভ করেছে। তাদের এই ত্যাগ এদেশের মানুষ ভুলবে না। মহান আল্লাহ তায়ালার নিকট অসুস্থ ব্যক্তিদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করে তিনি বলেন, এদেশে বসবাসরত চাকমা, মারমা, ত্রিপুরাসহ সকল ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী এদেশেরই নাগরিক। এদেশকে সকলের ঐক্যবদ্ধতার মাধ্যমে নতুন করে তৈরি করতে হবে। কোনো ফ্যাসিবাদী সরকারকে এই দেশে আর দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসতে দেওয়া যাবে না। এদেশের প্রতিনিধি নাগরিকের জান-মাল রক্ষা করা একজন ইমানী নৈতিক ব্যক্তির দায়িত্ব উল্লেখ করে আগামী নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীকে ভোট প্রদান করার আহ্বান জানান। এছাড়াও বিভিন্ন দিকনিদের্শনা ও অমুসলিমদের জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করার আহ্বান জানান।
Please follow and like us: