জুয়েল খন্দকার নিজস্ব প্রতিবেদকঃ-
মালদ্বীপে প্রশাসনের সাথে বিরোধী দলের নেতাদের মুক্তির দাবিতে গত বৃহস্পতিবার থেকে চলছে দফায় দফায় সংঘর্ষ, এপযন্ত কয়েক জনের আহতর ঘটনা ঘটেছে! বিক্ষোভ কারীরা জানায় যে সাবেক প্রেসিডেন্ট নাশিদের পাশাপাশি নুসাইদ ছাড়াও অন্যান্য শীর্ষ রাজনৈতিক নেতারা জুমহুরি পার্টি (জেপি) নেতা গ্যাসিম ইব্রাহিম, ধর্মীয় রক্ষণশীল আধালাত পার্টি (এপি) নেতা শেখ ইমরান আবদুল্লা, সাবেক প্রতিরক্ষা মন্ত্রী মোহাম্মদ নাজিম, সাবেক উপদেষ্টা আহমেদ আব্দি আব্দুল গফুর এবং গাইয়ুমের সংসদ সদস্য ফারিস মানুমনসাবেক প্রসিকিউটর জেনারেল মুহিতজ মুহসিন, ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ নিহান ও আধেবের চাচা হামিদ ইসমাইল, সাবেক প্রেসিডেন্ট মামুন আব্দুল গাইয়ুম ও তার ছেলে সহ আর অসংখ্য নেতাদের মুক্তির দাবীতে বিরোধী দলের সকল নেতা কর্মীরা মালদ্বীপের, রাজধানী মালে, আর্টিশাল ব্রিজের, রাজ পথে এই বিক্ষোভ।
২০১১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক প্রধান প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ নাশিদসহ কারাগারে আটক রাজনৈতিক নেতাদের অবিলম্বে মুক্তির আদেশ দিয়ে দ্বীপ রাষ্ট্রটি নতুন রাজনৈতিক অস্থিরতায় ভুগছে মালদ্বীপ দেশটি।
রাষ্ট্রপতি আবদুল্লা ইয়ামেন আব্দুল গাইয়ুমকে ১৫ দিনের রাষ্ট্রীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করার পর সুপ্রিম কোর্টের আপিল প্রত্যাখ্যান করার জন্য, কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের আপিলের রায় কার্যকর করার জন্য সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের আপিলে মুক্তির রায় দিয়েদেয় কোন তদন্ত ছাড়াই প্রধান বিচারপতি আব্দুল্লাহ্ সাঈদ। এমন রায় দেওয়ার কারনে প্রধান বিচারপতি আব্দুল্লাহ্ সাঈদকেও গ্রেফতার করা হয়, এই সূত্রনিয়ে শুরু হয় “মালদ্বীপ দিবাহি রাজ্যে” অরাজকতা এই অরাজকতারর কারনে মালদ্বীপ অর্থনৈতিক অনেকটা নিচে নেমে গেছে।
Please follow and like us: