
বাঙালির অন্যতম উৎসব পহেলা বৈশাখ। আর এ উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ বৈশাখী শোভাযাত্রা। তাই এ উৎসবকে ঘিরে নানান বয়সী শিশু-কিশোর, পুরুষ-নারীরা বিভিন্ন সাজে স্বজ্জিত হয়ে বৈশাখী শোভাযাত্রায় মিলিত হয়।নববর্ষের ঐকতান,ফ্যাসিবাদের অবসান’ এবারের প্রতিপাদ্যে’বাংলা নববর্ষ ১৪৩২উপলক্ষে খাগড়াছড়ির গুইমারা উপজেলা প্রশাসন বর্ণাঢ্য বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রার আয়োজন করেন।শোভাযাত্রায় উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী,শিক্ষক,সাং
১৪ এপ্রিল২০২৫ সোমবার সকাল ৯ টায় উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে এ আনন্দ শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আইরিন আক্তার।শোভাযাত্রাটি উপজেলা প্রাঙ্গণ থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণকারীরা বর্ণিল সাজে বাংলা নববর্ষকে বরণ করে নিতে বিভিন্ন পোশাকে সজ্জিত হয়।
অপরদিকে “নতুন দিনের নতুন আলোয় নতুন জীবন গড়ি,জরাজীর্ণ সাম্প্রদায়িকতা ভুলে সম্প্রীতির হাত ধরি”শ্লোগানে উপজেলা বিএনপি এবং অংগ্য ও সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মীরা, ’বাংলা নববর্ষ ১৪৩২উপলক্ষে,বৈশাখী শোভাযাত্রার আয়োজন করে।সকাল ১০টায় দলীয় কার্যালয় থেকে শোভাযাত্রাটির শুরুহয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।শোভাযাত্রায় দলীয় নেতাকর্মীসহ চাকমা,মারমা,ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের হাজারো মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
বাঙ্গালীর শতবর্ষের ঐতিহ্যের সাথে চাকমা,মারমা এবং ত্রিপুরাদের বিজু,সাংগ্রাই,বৈশু উৎসব পাহাড়ে তৈরী করেছে সাম্প্রদায়িকতার এক অনন্য নজির।পাহাড় যেনো সেঁজেছে উৎসবের সাজে।শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণকারী ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সমাজের লোকজন অনুভূতি ব্যক্ত করে বলেন,অতিতে কখনো নির্ভয়ে,খোলামনে এত উৎফুল্ল আর আনন্দ নিয়ে পাহাড়ের মানুষ বাংলা নববর্ষ উৎযাপন করতে পারেনি।এবছর যেভাবে করতে পেরেছে।