
যশোরের বেনাপোল ইমিগ্রেশনের সামনে থেকে আজগার আলী(৫৫)নামে এক ব্যাক্তির কাছ থেকে ২০০০টাকা দালাল চক্র ডিবি পরিচয়ে ছিনতাই করে।আজগার আলী খুলনা খালীশপুর থানার মৃত,হায়দার আলীর ছেলে।
শনিবার(২৩শে জানুয়ারি)সন্ধার সময় এ ছিনতাই ঘটে।দালাল চক্র আবার সংক্রিয়ও হয়ে ওঠছে।তারা বিভিন্ন কৈাশল করে সংঘবদ্ধ হয়ে ছিনতাই করে যাচ্ছে।
তিনি জানান,পাসপোটের মাধ্যমে তার স্ত্রী সন্তান ভারতে চিকিৎসার জন্য যায়।চিকিৎসা শেষে দেশে ফেরত আসছে জেনে তাদের কে নিতে চেকপোস্টে আসছি।তাদের কে নেয়ার জন্য চেকপোষ্ট ইমিগ্রেশনের সামনে অপেক্ষা করতে থাকি তখন ৩জন এসে ডিবি পরিচয় দিয়ে আমাকে রাস্থার ওপাশে নিয়ে গাড়ির আড়ালে কাছে কি আছে কত টাকা আছে বলে ২হাজার টাকা ধমক দিয়ে নিয়ে নেই।তাদের অনেক খোজা খুজি করেও পাই না।পরে তাদের একজনকে দেখতে পেলে সে আমাকে দেখে পালিয়ে যায়।তাকে আর খুজে পাইনে।আমি অসাহয় গরিব মানুষ আমার কষ্টের টাকা তারা এভাবে নিয়ে নিলো। দ্বায়িত্বোরত পুলিশ কে বললে সে আমাকে ধমক দিয়ে বলে তাদের কে খুজতে থাকো দেখা পেলে বলবে।
বিশ্বস্থ সুত্রে জানা যায়,প্রশাসনের কঠোর নজরদারির ফলে করোনার মধ্যে ছিনতায় কাজে জড়িতদের ধড়পাকড় করলে তা বন্ধ হয়।মাস বা বছর না যেতে যেতেই প্রশাসনকে বিদ্ধা আঙ্গুল দেখিয়ে তারা ছিনতায় কাযক্রম করে যাচ্ছে।প্রশাসন দালালদের ঘর বন্ধ করলেও তারা আবার সুযোগ বুঝে যাত্রীদের কে করোনা রিপোট ফটোকপি করে দেয়ার কথা বলে গলির ভেতর ঘর আছে বলে নিয়ে যায়।রিপোট কপি করার পরে জোর করে ১০টাকা না নেয়ে ১০০থেকে ২০০টাকা পযন্ত নিয়ে নেই।সে সুযোগে হাত টানার কৈাশল করে টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ ওঠেছে। দালালদের যে মহা নায়ক সে পরিবহনের সাথে লিয়াজু করে তার সংঘদলের নেতৃত্ব দিচ্ছে বলে জানা যায়।তার এ দল ঘাপটি মেরে থাকে সুযোগ বুঝে অসাহয় মানুষদের টাকা ছিনতায় করে গা ঢাকা দিয়ে পালিয়ে যায়।
এবিষয়ে বেনাপোল পোর্ট থানা ডিউটি অফিসার বলেন ,এমন কোন ঘটনার অভিযোগ পাই নাই।অভিযোগ পেলে তা তদন্ত করে দেখবো।
Please follow and like us: