
নয়া আলো ডেস্কঃ- সাতক্ষীরার কলারোয়ায় স্বর্ণ পাচারকারীর হোতা জহিরুলকে আসামী করে থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে যার নং (২) তাং ৪/৩/১৮।
রোববার রাতে উপজেলার কাকডাঙ্গা ক্যাম্পের সুবেদার সামছুল আলম বাদী হয়ে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন অবৈধভাবে চোরাচালানের মাধ্যমে ভারত হতে সোনার গহনা বাংলাদেশে আনা ও নিজ হেফাজতে রাখা উদ্ধারসহ চোরাচালান আইনে স্বর্ণ পাচারকারীর হোতা বহু স্বর্ণ পাচার মামলার এজাহারভুক্ত আসামী জহিরুলকে ৩নং আসামী করে থানায় এই মামলা দায়ের করা হয়।
পলাতক আসামী জহিরুলকে গ্রেফতার করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই শরিফুল ইসলাম।
এদিকে আটক আসামীদের সোমবার আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করে আদালতে তাদের রিমান্ডের আবেদন করবেন মামলার তদন্ত এই কর্মকর্তা।
মামলার বিবরণে জানা যায়, রোববার সকালে কাকডাঙ্গা বিজিবি ক্যাম্পের সামনে জহিরুলের বসত বাড়ি থেকে ৩৫৪ গ্রামের বেশী ২২ ক্যারেট ও ৩০ ভরীর মতো ১৫ লাখ টাকার মূল্যের সোনার গহনা উদ্ধারসহ দুই চোরাচালানী মহিলা জহিরুলের স্ত্রী সাজেদা বেগম (৩৫) ও মেয়ে সোহান খাতুন (১৮) কে আটক করে থানায় সোপার্দ করেন বিজিবি।
পরে স্ত্রী ১নং ও মেয়ে ২নং এবং মূল হোতা জহিরুলকে ৩নং এজাহারভুক্ত আসামী করে মামলা দায়ের করা হয়।
আটককৃতরা হলেন ওই গ্রামের তাহের দালালের ছেলে জহিরুলের ইসলামের পরিবার।
এদিকে সত্য উৎঘটন করতে মূল হোতা জহিরুলকে গ্রেফতারের অভিযান অব্যহত রেখে তদন্ত কর্মকর্তা এস আই শরিফুল ইসলাম এগিয়ে যাচ্ছেন বলে জানায়।