নিজস্ব প্রতিবেদক:
ফেনীতে চালককে হত্যা করে টমটম ছিনতাইয়ের ঘটনার ১৪ মাস পর গত রোববার রাতে কুমিল্লার ইপিজেড এলাকা থেকে পুলিশ একজনকে গ্রেপ্তার করেছে। তাঁর নাম আবদুল্লাহ আল মামুন (২২)। তিনি ফেনী সদর উপজেলার মোটবী ইউনিয়নের সাহাপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি সোমবার ফেনীর জ্যেষ্ঠ্য বিচারিক হাকিম আদালতে টমটম টিনতাই ও হত্যার ঘটনার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি প্রদান করেন।
ফেনীতে চালককে হত্যা করে টমটম ছিনতাইয়ের ঘটনার ১৪ মাস পর গত রোববার রাতে কুমিল্লার ইপিজেড এলাকা থেকে পুলিশ একজনকে গ্রেপ্তার করেছে। তাঁর নাম আবদুল্লাহ আল মামুন (২২)। তিনি ফেনী সদর উপজেলার মোটবী ইউনিয়নের সাহাপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি সোমবার ফেনীর জ্যেষ্ঠ্য বিচারিক হাকিম আদালতে টমটম টিনতাই ও হত্যার ঘটনার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি প্রদান করেন।
ফেনী মডেল থানার অপারেশন্স অফিসার সাজেদুল ইসলাম জানান, ২০১৬ সালের ২৪ ডিসেম্বর রাতে ফেনী শহরের ট্রাংক রোডের খাজুরিয়া রাস্তার মাথা নামক স্থানে অজ্ঞাত ছিনতাইকারীদের হাতে রাজিবুল হক রাজু নামে (২০) একজন টমটম চালক নিহত হয় এবং টমটমটি ছিনতাকারীরা নিয়ে যায়। রাজু ফেনী সদর উপজেলার কাজিরবাগ ইউনিয়নের পশ্চিম সোনাপুর গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। এ ঘটনায় রাজুর বাবা পেয়ার আহম্মদ বাদি হয়ে অজ্ঞাত আসামীর বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী কোন সাক্ষীও ছিলনা। পুলিশ এটাকে ক্লুলেস মামলা হিসেবে অখ্যায়িত করে।
ফেনী সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানান, পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে ঘটনার ১৪ মাস পর ক্লুলেস মামলার আসামী শনাক্ত করে এবং কুমিল্লার ইপিজেড এলাকা থেকে গত রোববার রাতে আবদুল্লাহ আল নোমান নামে একজনকে গ্রেপ্তার করে। সোমবার ফেনীর জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম মো. দেলোয়ার হোসেনের আদালতে হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি প্রদান করেন। পরে তাকে কারাগারে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
ফেনী সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানান, পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে ঘটনার ১৪ মাস পর ক্লুলেস মামলার আসামী শনাক্ত করে এবং কুমিল্লার ইপিজেড এলাকা থেকে গত রোববার রাতে আবদুল্লাহ আল নোমান নামে একজনকে গ্রেপ্তার করে। সোমবার ফেনীর জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম মো. দেলোয়ার হোসেনের আদালতে হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি প্রদান করেন। পরে তাকে কারাগারে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
Please follow and like us: